วีดีโอ

কেমন আছো সোনা

ঠিক কথা বলেছেন খালা।

মাশাল্লাহ চমৎকার ভালো লাগলো অশেষ ধন্যবাদ আপু আপনাকে 😊❤❤❤❤❤❤❤

একদম ঠিক কথা বলছেন আপু 😥😥😥

তোমার নাম্বারটা কি দেওয়া যাবে একটু কথা বলতাম

Right

জি আন্টি একদম ঠিক কথা বলেছেন ❤❤

Apu tumar video onek valo lage ami daki ar tumar video babohasra manus tumara valovasha tumi manus der onek valo vave kota bolar ar dua roilo ababe chaliya jau inshaallah tumi onek boro youtube er hoy 😊❤🎉

রাইট আপু

EKTA Mia khalifa lite version 😂

Onnka onnka Sundorrr hoisee auntiii ❤

Apni dekhte onek shundor amar nam ta nen

❤❤❤❤❤❤❤❤

আপনার প্রতি ভালোবাসা অবিরাম ❤শুধু আমাদের মনে রাখবেন ❤❤❤

Ok 👌🏼 ok😮😊❤❤like. ❤subscribe 🙂😁😄

❤❤❤🗣️👣🥺🥹😂🤣😭🫂👅👄🫦💋💋♥️👋🏻👌🏻👍🏻🫵🏻👍🏻👏🏻🫶🏻🫶🏻🤌🏻🤲🏻🫂👰🏻‍♀️🤵🏻👫🕺🏻💃🏻👳🏻🧕🏻👩‍❤️‍👨🤰🏻👩🏻‍🍼🤱🏻🧕🏻👶🏻👳🏻‍♀️👱🏻‍♀️👧🏻🧑🏻‍🔬👩🏻‍🦰👩🏻🧑🏻‍💼👩🏼‍🦳👩🏼‍🏫👩🏼‍🦱👵🏼👰🏼‍♀️🤵🏼‍♀️👴🏼🤶🏼🤰🏼👲🏼👨🏼‍🦱👵🏽🤱🏽👩🏽‍🍼👼🏽🧑🏼‍🏫🧑🏼‍🦲❤❤❤❤

আপু কেমন আছেন

আপু আপনার কমেন্ট কেউ করেনা মনে হয় শুধু কি করি আমি বেশ কয়েক টা কমেন্ট করলাম বেশ কয়েকটা ভিডিও তে আপু আমি আপনাকে বেশি ভালবাসি আপু

আমার আপু অনেক সুন্দর দেখার মতো চেহেড়া

আপনার জন্য দোওয়া রইল আপু

আপনার সাথে একটু কথা বলতে চাই আপু বলতে কি পারব আপু

আপনার একজন নতুন ভক্ত আপু আপনার ভিডিও গুলো সব দেখার চেষ্টা করব আপু

❤❤❤❤😢😢😢😢

Apu apnar cuit babura kamon

Biya diben naki amr shathe

মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤ আপনার ঘরে তিনটি জান্নাত ❤❤

Ami live e kisu din pore asbo anti.family problem hosse khub 😢😢😢😢doa korben 😢😢😢😢🎉

তুমি আমার কাছে এসে তোমাকে বিয়ে করতে পারবে ❤❤❤

আপনার কথাটা খুবই ভালো লাগলো আপনার সাথে আমি আছি

Beautiful❤❤❤❤❤🎉🎉🎉🎉

Very very nice video❤❤❤❤❤🎉🎉🎉🎉

congratulation❤❤❤❤❤❤❤

অভিনন্দন ❤❤❤

মাশাআল্লাহ

সঠিক কথা বলেছেন অনেকজনে কষ্টতে আত্মহত্যা করে কিন্তু কেবল সহ্য করিয়া থাকলে হ্যাঁ হয় পুরুষ মানুষ

Congratulations 🎉 aunti

অভিনন্দন আপু 🎉❤

Alhamdolilha taderke porday rakhe din Islam ☪️ sihkka den valo taken apu.

Hi

খালামণি কেমন আছেন আমি আপনার বড় মেয়ে কে বিয়ে করতে চাই কি ভাবে যোগাযোগ করবো আশা করি ভালো দৃষ্টিতে দেখবেন সিরিয়াসলি

Sounder problem hocche

Kichhu Sona jacchena

Right ❤

🤔💜❤️💜চতুর্থত, মুহম্মদ, যেমনটি তিনি মুসলিম কিংবদন্তি থেকে পরিচিত, পবিত্র ধর্মগ্রন্থ যেমন তাকে চিত্রিত করেছে তার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয় এবং কোরানে একজন খ্রিস্টান "নবী" এর বিশুদ্ধ স্বার্থ দেখেন। ঈশ্বরের একক নবীও এই ধরনের "প্রত্যাদেশ" উচ্চারণ করেননি, উদাহরণস্বরূপ, এই: আমি সমস্ত লুণ্ঠনের পঞ্চম ভাগের অধিকারী (দেখুন: কোরান 8: 42), বা: তবে আমাকে সীমাহীন সংখ্যক স্ত্রীর অনুমতি দেওয়া হয়েছে ( দেখুন: কোরান 4:3) বা: আমাকে আমার দত্তক পুত্রের স্ত্রীকে বিয়ে করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে (দেখুন: কোরান 33:36-51), বা: শত্রুর কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত করা সম্পত্তি সবই আমার হাতে (দেখুন: কোরান 59) : 7), বা: ঈশ্বর আমার জন্য স্ত্রীদের দেওয়া শপথগুলি পালন না করার অনুমতি দিয়েছেন (দেখুন: কোরান 66: 1-2), এবং নিজেকে তাদের সফরের ক্রম নির্ধারণ করার অনুমতি দিয়েছেন (দেখুন: কোরান 33:51), ইত্যাদি। তাদের কেউই মুহাম্মদ- আয়েশার মতো নয় বছরের মেয়েকে স্ত্রী গ্রহণ করেননি; মুহাম্মাদ - কিনানার মতো কেউ বন্দীদের নির্যাতনের শিকার করেনি; যুদ্ধের সময় বন্দী নারীদের কেউ ধর্ষণ করেনি, যেমন মুহাম্মদ ইহুদি নারী রায়হানাকে ধর্ষণ করেছিলেন; মৃত্যুর হুমকিতে কেউ নিজেকে একজন নবী হিসাবে স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়নি; অন্ধকারের আড়ালে বিরোধীদের মোকাবেলা করার জন্য কেউ ঘাতক পাঠায়নি, যেমন মুহাম্মদ - কাব ইবনে আশরাফ, আসমা বিনতে মারওয়ান, আবু আফাক, আল-হারিস ইবনে সুওয়াইদ, উম্মে কিরফা এবং আবু রাফির সাথে; মুহাম্মদের মতো কেউ ডাকাতির সাথে জড়িত ছিল না, যারা কাফেলা আক্রমণ করেছিল; কেউ তাদের দেওয়া শপথ ভঙ্গ করা সম্ভব মনে করেনি। যেমনটি আমরা দেখতে পাচ্ছি, মুসলিম কাহিনী অনুসারে মুহাম্মদ এবং ঈশ্বরের প্রকৃত নবীদের মধ্যে পার্থক্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। বাইবেলের নবীদের জন্য, মুহাম্মদ সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তা সম্পূর্ণরূপে অচিন্তনীয়: রাতে ভয়ানক কেউ তার কাছে হাজির হয়েছিল এবং প্রস্তাবনা ছাড়াই তাকে কষ্ট দিতে শুরু করেছিল, তাকে পড়তে বাধ্য করেছিল, যদিও মুহাম্মদ, মুসলমানদের আশ্বাস দিয়েছিলেন, নিরক্ষর ছিলেন। ঈশ্বর বা ফেরেশতা কেউই একজন সত্যিকারের নবীকে যন্ত্রণা দেয়নি এবং আহ্বানের বশ্যতা স্বীকার করার জন্য নির্যাতন করা হয়নি। ঈশ্বর কারো ইচ্ছা ভঙ্গ করেন না। বিরুদ্ধে। তাই মোশি, জ্বলন্ত ঝোপের কাছে এসে ঈশ্বরের কণ্ঠস্বর শুনতে পান এবং প্রভু প্রথমে নিজের পরিচয় দেন: আমি তোমার পিতার ঈশ্বর, অব্রাহামের ঈশ্বর, ইসহাকের ঈশ্বর এবং যাকোবের ঈশ্বর (যাত্রাপুস্তক 3:3) ), এবং তার পরে সে প্রস্তাব দেয়: সুতরাং, যাও: আমি তোমাকে ফেরাউনের কাছে পাঠাব; এবং মিশর থেকে আমার লোক ইস্রায়েলের সন্তানদের বের করে আনুন (Exodus 3:6)। প্রথমে মূসা ইতস্তত করেন: আমি কে যে আমি ফেরাউনের কাছে যাব এবং ইস্রায়েলের সন্তানদের মিশর থেকে বের করে আনব? (যাত্রাপুস্তক 3:8)। কিন্তু ঈশ্বর একজন নির্দিষ্ট মুহাম্মদের মতো তাকে শ্বাসরোধ করতে শুরু করেন না, কিন্তু তাকে মৌখিকভাবে বোঝান, তাকে সমর্থন করেন: আমি আপনার সাথে থাকব, এবং এখানে আপনার জন্য একটি চিহ্ন রয়েছে (যাত্রাপুস্তক 3:11)। এবং মূসা, ঈশ্বরের দ্বারা দৃঢ়প্রত্যয়ী এবং শক্তিশালী, ভবিষ্যদ্বাণীমূলক পথ গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেন।

শেষ

💗💗💗তৃতীয়ত, মুহাম্মদ, যিনি নিজেকে নবী বলে দাবি করেন, তিনি এই ক্ষেত্রে তাঁর নির্বাচনের কোন বস্তুনিষ্ঠ প্রমাণ প্রদান করেননি। এটা আশ্চর্যের কিছু নয় যে আরব চিন্তাবিদ আর-রাভান্দি (মৃত্যু 906) বলেছিলেন: “কেউ যদি তার নিজের কোরানের ভিত্তিতে মুহাম্মদের ভবিষ্যদ্বাণীমূলক মিশনের সত্যতা প্রমাণ করতে পারে যে মানুষ কখনো কিছু তৈরি করতে পারে না? তার কিতাবের মত, এটা কি সত্যিই এর ভিত্তিতে প্রমাণিত হবে যে তিনি একজন নবী?"[1]। মুসলিম যুক্তিটি বাইরে থেকে এভাবেই দেখায়: মুহাম্মদকে একজন নবী হিসাবে বিবেচনা করা হয় কারণ তিনি "পবিত্র ধর্মগ্রন্থ" - কোরান পেয়েছেন এবং কোরানকে পবিত্র ধর্মগ্রন্থ হিসাবে বিবেচনা করা হয় কারণ "নবী" মুহাম্মদ এটিকে বলেছেন। এটি একটি সাধারণ যৌক্তিক ত্রুটি: প্রমাণ এমন কিছু হতে পারে না যা নিজেকে এখনও প্রমাণ করতে হবে। আসুন আমাদের উদাহরণে ফিরে আসি: আপনি কি এমন একজন ব্যক্তিকে বিশ্বাস করবেন যিনি নিজেকে শাসক এবং একজন নবী বলে দাবি করেন শুধুমাত্র তার কাছে থাকা আয়াতের ভিত্তিতে? এমনকি যদি তিনি কিছু সত্যিই, সত্যিই ভাল কবিতা উপস্থাপন? আমি এটা অসম্ভাব্য মনে করি. কবিতাগুলি অবশ্যই ভাল, তবে তারা কেবল কবির শিরোনামের দাবিগুলি নিশ্চিত করতে পারে

❤❤দ্বিতীয়ত, খ্রিস্টানরা মুহাম্মদকে একজন নবী হিসেবে স্বীকৃতি দেয় না কারণ তিনি খ্রিস্টের ঠিক বিপরীত শিক্ষা দেন। কয়েকটা উদাহরণ দেওয়া যাক। খ্রিস্ট বলেছেন: যে তার স্ত্রীকে তালাক দেয় এবং অন্যকে বিয়ে করে সে ব্যভিচার করে, আর যে তার স্বামীর থেকে তালাকপ্রাপ্ত কাউকে বিয়ে করে সে ব্যভিচার করে (লুক 16:18); যদি একজন স্ত্রী তার স্বামীকে তালাক দেয় এবং অন্যকে বিয়ে করে তবে সে ব্যভিচার করে (মার্ক 10:12)। কোরান নিম্নলিখিত শিক্ষা দেয়: যদি একজন তালাকপ্রাপ্ত স্বামী এবং স্ত্রী একে অপরকে আবার বিয়ে করতে চান, তবে এর জন্য স্ত্রীকে প্রথমে অন্য পুরুষকে বিয়ে করতে হবে (!), তারপর তাকে তালাক দিতে হবে এবং তার পরেই পূর্বের কাছে ফিরে যেতে হবে: “যদি সে তাকে তালাক দেয় , তারপর তার পরে তাকে অনুমতি দেওয়া হবে না যতক্ষণ না সে অন্য স্বামীকে বিয়ে করে এবং যদি সে তাকে তালাক দেয়, তবে তারা ফিরে আসলে তাদের জন্য কোন পাপ নেই" (কুরআন 2: 230)। নিউ টেস্টামেন্টে শব্দ রয়েছে: যখন প্রলোভিত হয়, তখন কেউ যেন না বলে, "ঈশ্বর আমাকে প্রলুব্ধ করছেন"; কারণ ঈশ্বর মন্দ দ্বারা প্রলুব্ধ হন না এবং তিনি নিজে কাউকে প্রলুব্ধ করেন না, কিন্তু প্রত্যেকেই প্রলুব্ধ হয় যখন সে তার দ্বারা প্রলুব্ধ হয় নিজের লালসা (James 1: 13-14); কিন্তু ঈশ্বরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে: "আমরা আপনাকে এক বা অন্য উপায়ে প্রলুব্ধ করি: ভয়, ক্ষুধা, সম্পত্তি, জীবন, ফল হারানোর সাথে" (2: 150) , 151)