วีดีโอ

আহ কত দরদমাখা বয়ান

Ok

ভাই ঐ দিন টঙ্গী ময়দানে টয়লেটের উপরে কে টয়লেট উপরে কে ইট পাথর কে রাকছে

ভাই ১ ডিসেম্বর ঐ দিন টঙ্গী ময়দানে টয়লেটের উপরে ইট পাথর নিয়ে কে ছিল ণ

দিল্লী সাত দিন থাকলেন আর সেই মার্কাযের সাথে গাদ্দারী নামটা উচ্চারন করলেন না, অথচ এই মাওলানা ওমর ফারুক সাব নিযামুদ্দিন যাওয়ার জন্য কত তাশকিল করতেন

ব্যাপার হচ্ছে এই ভিডিও কেউ সাধারণভাবে দেখলেও বুঝবে যে এইভবে মিছিল, ডাক-বিক্ষোভ এগুলা তাবলীগী দাওয়াতী মেহনত কারীদের বৈশিষ্ট্যই না। এইটা সবাই ই জানে এই ধরনের কাজের নির্দেশ তাবলীগের বড়দের থেকে দেওয়াই হয় না। এইগুলা কারা করে সেটাও জানা কথা।

❤❤❤

এই আব্দুল্লাহ শাকিল চক্রান্ত কারি এ যে সাদিয়ানি এটার কোন সন্দেহ নাই।

Doya kore esob normal Brain niye esob alocona koiren nah...😂

❤

আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন ও হুজুরের পরিবারের সকল সদস্যের প্রতি আল্লাহর রহমত বর্ষিত হোক হুজুরের কান্না মাখা কথা গুলো শুনে অনেক কষ্ট লাগল আল্লাহ সকল সাথী ভাইকে ধৈর্য্য সহকারে চলার তৌফিক দান করুন আমীন

❤❤❤❤❤

❤❤❤❤❤

জুবায়ের সাব আর সাদ সাহেব নীতি গত ভাবে উভয় ই এক। উভয়েরি নীতি হল তাবলীগে আওয়ামদের এসলাহের জন্য মাত্র ৪ মাস আর আলেমদের এসলাহের জন্য একাধারে ১২ মাস। জুবায়ের সাব এটা করেন নি যে আলেমরা ১৫/২০ বছর মাদরাসায় দ্বীন শিক্ষার পরে ও কেন আবার ১২ মাস এসলাহ হতে হবে বরং ১ ঘন্টা ও উচিত নয়। কিন্তু উনি অনড়। আলেমদের জন্য এই নিয়ম বুঝতে পারার কারণে আশরাফ আলী থানবী সহ দেওবন্দ মাদ্রাসার পূর্ব বুজুর্গরা কেউ তাবলীগে সময় দিয়ে নিজেদের কে আওয়ামদের নিচের কাতারে নেননি। ২. সিহা সিত্তা কিতাব বাদ দিয়ে ওলামাদের ও বিতর্কিত ফাজায়েল আমল সাদাকাত এর অধীন হতে হবে যেখানে জয়িফ, জাল অনেক রকম হাদীস ও ঘটনা রয়েছে । ৩. ৬ নম্বর এর অধীন হতে হবে, এর বাইরে দ্বীনের অন্য কোন বিষয়ের উপর কথা বলা যাবেনা। এই নীতির কারণেই জুবায়ের সাব দেওবন্দ বা হাটহাজারী র কোনো মুহতামিম বা মাওলানা সাহেব কে কোনো ইজতেমা য় বয়ান,এলান বা দোয়া ও করতে দেননা। যেহেতু ইনারা তাবলীগে একাধারে ১২ মাস লাগিয়ে নিজেদের পরিশুদ্ধ করেন নাই।অথচ মুফতি আবু সাঈদ, মাওঃ মাহমুদুল হাসান, মুফতি জাফর সাব, মুফতি রেজাউল করিম, মুফতি জুনায়েদ আল হাবীব সহ জাঁদরেল জাঁদরেল ওলামা কেরাম বাংলাদেশে আছেন।সুতরাং ' আমরা আলেমদের সাথে আছি ' এই একটা ধূয়া তুলে বাংলাদেশ এর সমস্ত আলেমদের বিশ্ব ইজতেমায় এনে উনি তাবলীগের এজেন্ডা ই বাস্তবায়ন করছেন। অর্থাৎ বাংলাদেশের সমস্ত ওলামাদের কে ভারতের আবিষ্কৃত তাবলীগের নিয়ম নীতির অধীন করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ জুবায়ের সাহেব কে মানা মানে সাদ সাহেব কে ই মানা।

ধুর মিয়া মিথ্যাবাদী বাটপার

❤❤❤

আপনারাই প্রতিপক্ষ বানায়া রাখছেন।। এতাএতি ভাইয়েরা কখনো প্রতিপক্ষ মনে করে না

আর মিথ্যা সরাই এন্না

সুন্দর করে গুছিয়ে মিথ্যা বলতে‌ লজ্জা করে না

শালা চরম মিথ্যাবাদী

আপনারা মিথ্যাবাদী

❤❤❤❤

মুফতি মুয়াজ বিন নূর একাই একশো ❤

মাশাআল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান, প্রিয় মুফতি সাহেবকে

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, উক্ত ভিডিও এর জন্য, আব্দুল্লাহ শাকিল ছাগলকে জুতাপেটা করা হোক

❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤আল্লাহ হযরতকে নেক হায়াত দান করুক আমীন।।।।।

আপনার আব্বার গড়া খেলাফত মজলিসের মহাসচিব পদে আপনাকে যেমন বসানো হয়েছে সেভাবেই মাওলানা সাদ সাহেব তাবলীগ এর আমীর।আর নিজামুদ্দিন ওনার পূর্বপুরুষ দের নিজস্ব মার্কাজ। ওনি কেনো দখল করতে যাবে।বরং আপনারা অবৈধ ভাবে এতদিন জামিয়া রাহমানিয়া দখল করে ছিলেন।আল্লাহর বিচার বরই সুন্দর।

হুজুর আপনি তো খেলাফত মজলিসের মহাসচিব আর আপনার আব্বা তো বিএনপি জামাত জোটের শরীক ছিলো।আপনি তো তাবলীগ এর মেহনত কখনো করেন নি।তাবলীগ দখল করতে এসে আল্লাহর শাস্তি পেয়েছেন।

সাদ পন্থি বয়কট

মুয়াজ বিন নূর বলেছে সাদ সাহেব কুরআন হাদিসের বিরুদ্ধে কোনো কথা বলেননি আবার মুয়াজ বিন নূরেই বলছে যে সাদ সাহেব ৬ বার রুজু করেছে। কুরআন হাদিসের বিরুদ্ধে না বললে আবার রুজু করলো কেনো। আসলেই সাদ বাহিনী পুরাটাই বাটপারে ভরা।

মুয়াজ বিন নূর একটা বাটপার এবং মিথ্যাবাদী

Darul ullumer dhai ar koto diben Jodi allah maf nakore tahoyle duniar sob ullum take rokkha Korte parbena mithuk der uchit allahor kache Toba kora maf chawa

Pore je Kotha bolo uni ke tader moto manush er jonno aj duniar kharab obosta

হযরতের পরিচয়টা দিলে ভালো হয় ।

হজরতের পরিচয়?

হাতে পায়ে ধরি আপনাদের। আর মুসলিমদের মধ্যে বিভক্তি করিয়েন না। গত পাঁচ বছরের দুই দল দুই দলকে সাধারণ মানুষের কাছে গোমরাহ, কাফের বানায় দিয়ে কি লাভ হইছে। খবর নিয়ে দেখেন, প্রতিটা এলাকায় 5 বছর আগে যত সাথী ছিল তার চেয়ে সাথী কমে গেছে। বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ছাত্ররা এখন তাবলীগ কে আগের সেই সম্মানের চোখে দেখে না। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় নতুন ব্যাচ গুলোর ছেলেদের এখন আর আগের মত মেহনতে যুক্ত করা যায় না, সাথীরা হতাশ হয়ে গেছে এই মারামারি দেখতে দেখতে, অনেকে ছেড়ে চলে ও গেছে। এই পেজ সহ এরকম পেজ খুলে কি কাজ এগিয়ে গেছে না মুসলিমদের মধ্যে বিভক্তি বেড়েছে। কি উদ্দেশ্য আপনাদের মুসলিমদের সব দল সব গ্রুপ খালি একই কথা, আমরা ভালো অন্য দুনিয়ার সব দল কাফের। সব ইহুদি নাসারাদের ষড়যন্ত্র। ভাই, শুনেন, আপনাদের মত মুসলিম দুনিয়ার বুকে থাকতে মুসলিমদের আর কোনো শত্রুর প্রয়োজন নাই। মুসলিমদের বড় শত্রু আপনারা, যারা নিজের পুরো জান মাল লাগায় দিয়েছে, মুসলিমদের যাতে ঐক্য না হয়ে ভাগ হয়ে যায়। আর ভাগ হলে কাদের লাভ সেটা বোঝা বাকি থাকলো কই। আর এ ভাই, এই তাবলীগে এক সময় সব মাযহাব, সব মতাদর্শের মুসলিম একসাথে মেহনত করে নাই? কেনো তখন ত বলে নাই যে, অন্য মাযহাব এ অমুক বিষয়ে এই কথা বলছে, যেটা আমাদের মাযহাবের বিপরীত, বা ওরা ঐটা বিশ্বাস করে, যেটা বিশ্বাস করি না, এই গুলো বলে তো তখন কোনো কথা হয় নাই। এখন, কে কোন বিষয়ে কি বিশ্বাস করে এমন ঈশতিহাদি মাসআলা নিয়ে, বা ইখতিলাফ নিয়ে এত কথা কেনো? কারা করতেছে এগুলো? আর দুই দল যে দুই দলকে বাতিল বলে ঘোষণা দিতেছে, কই, দেওবন্দ তাদের কোনো ফতোয়ায় স্পষ্ট বলে নাই কেনো যে, অমুক পন্থীরা বাতিল, কাফের হয়ে গেছে, এদের সাথে তাবলীগ করা যাবে না, এমন বলে না কেনো? বা, সারা দুনিয়ার তাবলীগ না করা আলেমরা কেনো কোনো দলকে কাফের, বাতিল বলে না? তারা তো কাদিয়ানীদের নিয়ে ঠিকই বলে, এইটা নিয়ে বলে না কেনো। না বলার কারণ একটাই, এখানে বাতিল কেউই না। যদি ইস্টিহাদি, আর ইখতেলাভ আমাদের উম্মাহর প্রতি আলেমদের মধ্যেই আছে। খোঁজ নিয়ে দেখেন, ইখতিলাফ খোদ দেওবন্দের আলেমদের ভিতর ও আছে যেটা দেওবন্দের আলেমদের বক্তব্যতেই তারা বলেছেন। তাদের ভিতর ও একই বিষয়ে দুই মত আছে। তাই, ভাই, হাতে পায়ে অনুরোধ, ঐক্য এর জন্য কাজ করেন, সমস্যা উসকে না দিয়ে মিলানোর জন্য কাজ করেন। আপনারা মুসলিমদের শত্রুদের আর সাহায্য কইরেন না

কলেজ ভারসিটর ছাত্র শিক্ষকদের খাস বয়ান দুটি দিলে ভাল হয়

ALHAMDULILLAH KHUB VALO LAGLO.

সাদ সাহেব 100% হকের উপর আছে। অন্য দিকে সুরার লোকজন মিথ্যা ছড়াইতেছে। বাতিলের প্রধান হাতিয়ার মিথ্যা ও গুজব ছড়ানো।

2য় পর্বের ইজতেমা নিয়ে প্রচুর মিথ্যা খবর দিয়েছিল সাথী ভাই চ‍্যানেল।

সাথী ভাই ও ML টিভি দুইটাই তাবলীগের খবর নিয়ে মিথ্যা গুজব ছড়ায়।

মিথ্যা কথা