วีดีโอ

Ma Shaa Allah

Ma Shaa Allah

আল্লাহ্ তা'য়ালা হুজুরকে সুস্থ রাখুন এবং হায়াতে বরকত দিন৷ (আমিন)

Ma Shaa Allah

আমার সবচেয়ে পছন্দের মানুষের নাম শাহ আবদুল মতিন বিন হুসাইন ও শাহ আবদুল মতিন নেছারী হুজুর, হজরত ওয়ালা অবশ্য বলেন জে প্রকৃত সুখী ও সুস্থ মানুষ তো সেই জে গুনাহ মুক্ত জীবন গড়ে আর নিজ ভুলের জন্য তওবা করার মতো তওবা করো

পৃথিবীর সবচেয়ে আলোকিত মানুষদের একজন শাহ আবদুল মতিন বিন হুসাইন হুজুর এরূপ কথা আমি আল্লাহর কসম করেই বলছি

হজরত ওয়ালা অবশ্য বলেন জে তোমার সুস্থ দেহ ও মন আল্লাহর নাফরমানি বা অহংকার করার জন্য নয় বরং আল্লাহকে ডাকার জন্য

জাহেরি ও বাতেনী রোগের সুচিকিৎসক শাহ আবদুল মতিন বিন হুসাইন হুজুর

মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা ❤❤❤❤

মনে রাখবে প্রকৃত ইমানদারগণের মহান আল্লাহ পাক ইমানী পরীক্ষা নেন তাদের সম্মান বৃদ্ধি করার জন্য আরো মনে রাখবে অবুঝ দুষ্টরা কোনো কামেল আল্লাহর ওলী-আউলিয়াদের কষ্ট দিলে ও আল্লাহ পাক তাদেরকে ঊর্ধ্বে থেকে ঊর্ধ্বেই উঠান, কোনো বোধশক্তিসমপননো মানুষ কখনোই কারো হক নষ্ট করেন না বরং তারা মানুষের কল্যানের জন্যই মরে

সাহা শাহেনশা নাম রাখা হারাম

কোনো খাঁটি ওলির সোহবত বিহীন মানুষ অবশ্য অন্ধ ওরা জেনো চোখে দেখেও দেখে না আর ওরাই হয়ে থাকে অহংকারী

হে আল্লাহ সব মানুষের সবরকমের পেরেশানি দূর করো আর আমাদের সকলকেই নূরের পথে চলার তৌফিক দাও

হে আল্লাহ হজরত ওয়ালার মতো আমাদেরকে ও আলোকিত মানুষ হিসেবে কবুল করো হে আল্লাহ তোমার খাস এই ওলির রূহানী তাপ আমাদের সকলের নসিবে রাখো প্রকৃত আল্লাহর দাস কিন্তু অন্ধ দীলের অহংকারী মানুষ বুঝেনা

হে প্রিয় শায়েখ, আল্লাহ জন্য ভালোবাসি!

ইমান আল্লাহর ভয় নিয়ে দুনিয়ায় চলতে পারলে বিশেষ করে দুনিয়াটা তার জন্য অত্যনতো সুখের হয় এজন্যই আল্লাহর কাছে বেশি বেশি ভালো পথে চলার তৌফিক চাইতে হয়

কোনো খাঁটি আল্লাহর ওলীর সোহবত সবচেয়ে দামী বিষয়

কোনো খাঁটি আল্লাহর ওলীর সোহবত মানুষের জীবনকে অবশ্য বদলে দেয় অর্থাৎ অন্ধকার হতে আলোর পথ দেখতে পায়

এরাই হচ্ছে সত্যিকারের অলি

হজরত ওয়ালা অবশ্য বলেন জে সাচ্চা ইমান ও নেক আমলের উপর নজর না রেখে বলো আমার ইমান ও নেক আমল বলতে কিছুই নেই কারণ কোনো কিছুতে গর্ব না করে নিজেকে মিটাই তাহলেই আললাহর অকল্পনীয় সাহায্য আসবে

সুবহানাল্লাহ, মাশাল্লাহ, যাজাকআল্লাহ, বারাকাল্লাহ💚

Zajakumullahu khayran.

Ma Shaa Allah

আমিও ইসলাম গ্রহন করব। যদি কোন ইসলামি স্কলার আমার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন?কোরান সত্য। কিন্তু কোরান যারা পড়ে, যারা কোরানের অনুসারী তারা কোরান মানে বলে আমার মনে হয় না। ইসলামি স্কলারদের এই বিষয়টি মিলিয়ে দেখা দরকার য়ে উনি নিজে কোরান মানেন কিনা? কোরানের কোন আয়াতে নিরাকারের কথা উল্লেখ আছে? আমাকে দেখিয়ে দিতে পারলে আমি ইসলাম গ্রহন করব। পক্ষান্তরে নবী যে সপ্তম আকাশে মেরাজের রাতে আল্লাহর সাথে দেখা করতে গেলেন, তা দ্বারা কি আল্লাহ সাকার প্রমাণিত হয় না? দেখা শব্দ কি সাকারের প্রমান দেয় না? নিরাকার কিছু কি দেখা যায়? তাহলে আপনি বা আপনারা কোরানে সাকারের কথা ইংগিত দেওয়া আছে, তা না মেনে, যেটা কোরানে নাই, সেটা মানলে আপনিতো কোরানকে মানেন বলে আমার মনে হয় না। তার মানে কোরান অনুযায়ী আল্লাহ সাকার। দয়া করে এই ছোট হিসাবটা মিলিয়ে নেওয়ার অনুরোধ রহিল। . সুরা আননিসা ১১৯ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে যদি কেউ পশুপাখির বা জন্তুজানোয়ারের কর্ন ছেদন বা আল্লার সৃষ্টি বিকৃত করে তাহলে সে শয়তানকে অনুসরন করছে। এবং সে জাহান্নামী। অর্থাৎ এখানে আল্লার সৃষ্টির বিকৃতির কথা বলা হয়েছে। তাহলে প্রশ্ন হল আপনারা যে লিংগছেদন করেন বা মুসলমানি করেন, তা কি আল্লার সৃষ্টির বিকৃতি হয় না? আমি জানি এখন আপনি বিজ্ঞান খুজবেন। তাহলে আল্লাহ ভুল করেছে। আর আপনি এখন সংশোধন করছেন। তাহলে বলেন আল্লাহ বেশী বুদ্ধিমান, নাকি আপনি বেশি বুদ্ধিমান?প্রশ্ন রহিল। এখানে কি আল্লার নির্বুদ্ধিতার পরিচয় পাওয়া গেল না? তার মানে আল্লাহকে আপনারা ছোট করলেন না? আর যদি তাই হয় তাহলে আপনারা কাকে অনুসরণ করছেন? প্রশ্ন রইল? এই আয়াতে আল্লাহ ৬ বার অবশ্যই অবশ্যই কথাটি ব্যবহার করছেন। অর্থাৎ তিনি প্রতিজ্ঞা করেছেন আমি অবশ্যই অবশ্যই তাদেরকে পথভ্রষ্ট করব। তাহলে যে আল্লাহ বলে আমি অবশ্য অবশ্যই পথভ্রষ্ট করব তার এবাদত কেন করব? ৷৷ আর এই আয়াতের মাধ্যমে তিনি মুসলিমদের লিংগ ছেদন করিয়ে সকল মুসলিমদেরকে জাহান্নামের টিকেট ধরিয়ে দিয়েছেন বলে আমার মনে হয়। কারন এই আয়াতে আল্লাহ স্পষ্ট করে প্রথম লাইনেই বলে দিয়েছেন আমি অবশ্যই অবশ্যই তাদেরকে পথভ্রষ্ট করব।সুতরাং যে আল্লাহর সৃষ্টিকে বিকৃত করে সে নিশ্চিতভাবে জাহান্নামী।এই প্রথম লাইনটিকে যিনি ইগনোর করবেন বা অস্বীকার করবেন তাহলে তো আল্লাহ নিজেই মিথ্যাবাদী হয়ে গেলেন। ভুল হলে ব্যাখ্যা দিবেন।

হজরত ওয়ালা অবশ্য বলেন জে জীবনে অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো বিষয় আসলে তা ইমান আললাহর ভয় ধৈর্য সহ্য হিম্মত ইখলাস ও ইহসানের সঙ্গে অবশ্য মোকাবিলা করিতে হয় বরং রাগ দমন করে দুই দুই রাকাআত করে সালাতুল হাজত ও তওবার নামাজ পড়িতে হয় আর দোয়া মুনাজাত চোখের পানি ও দরুদপাঠ ধরে রাখতে হয়

মাশা-আল্লাহ

মাশাল্লাহ জাজাকাল্লাহ

Ma Shaa Allah

প্রতি মাসের কত তারিখ হযরতের ইসলাহী বয়ান হয়? আমি হযরতের সোহবত নিতে চাই, পুরো ঠিকানা দিলে উপকৃত হবো।

প্রতি মাসের কত তারিখ হযরতের ইসলাহী বয়ান হয়? আমি হযরতের সোহবত নিতে চাই, পুরো ঠিকানা দিলে উপকৃত হবো।

Ma Shaa Allah

🔥হযরতওয়ালার বয়ান শুনলে অন্তরে আগুন জ্বলে🔥

Ma Shaa Allah

হজরত ওয়ালা অবশ্য বলেন জে প্রকৃত আলেমরা কখনোই নিজ ইমান ও নেক আমলের প্রতি নজর রাখেন না তাদের নজর একমাত্র আল্লাহর দিকেই

মনে রাখবে ভালো ও মন্দ কখনই সমান নয় এজন্যই ভালোর সহিত ভালো আর খারাপের সহিত খারাপ মিলিত হলেই মানানসই তৈরি হয়ে থাকে হজরত ওয়ালা অবশ্য বলেন জে নিজ ইমান ও নেক আমলের প্রতি নজর না দিয়ে নিজেকে মিটাই, হজরত ওয়ালা কতো বড়ো জে মহান বুজুর্গ তা অন্ধ দীলের অহংকারীরা আবার কি করে বুঝিবে আর এরাই মহান বুজুর্গের বিরুদ্ধে কেমন জেনো কলম ধরে আমি আলেম কিন্তু মোটেও না কিন্তু আমি প্রকৃত আলেমের সোহবতকে সবচেয়ে বেশি দামি মনে করি আর ও মনে রাখবে নূর ওয়ালা ওলী-আউলিয়াদের উপলব্ধি শক্তি সবচেয়ে প্রখর

Ma Shaa Allah

মাশাল্লাহ

MashaAllah

Ma Shaa Allah

আহ মানুষ হয়ে মানুষ চিনি আর মানুষের প্রতি সুধারনা রাখি

মনে রাখবে জে ন্যায়কে ন্যায় ও অন্যায়কে অন্যায় বলেনা সেই সবচেয়ে জালিম

মনে রাখবে একমাত্র আল্লাহর খাস দল ছাড়া সব রকমের দলই গোমরাহ যদিও মানুষ দল আর দল নিয়ে নিজ সুবিধা লাভের জন্য লেনদেন করে

ইসলামের গভীরতা লাভ করতে কোনো কামেল আল্লাহর ওলীর সোহবত ধরে রাখি ভাই বরং কিসের জন্য আমি এতো অহংকার করি

হজরত ওয়ালা শাহ আবদুল মতিন বিন হুসাইন হুজুর কতো বড়ো জে মহান বুজুর্গ তা অন্ধ দীলের অহংকারী মানুষ আবার কি করে উপলব্ধি করিবে বরং আল্লাহ পাক কেমন জেনো আমাকে চেনার তৌফিক দিয়েছে জদি দেখা না হয় ভেবেোনা ভুলে গেছি শুধুই আল্লাহর জন্য শাহ আবদুল মতিন বিন হুসাইন হুজুরকে বড্ড ভালোবাসি আল্লাহর জন্য আমাকে মাফ করবেন

বিশেষ করে জে নামাজ পড়ে না আর জে নামাজ পড়ে ভিতর ও বাহির অসুন্দর রাখে উভয়ই জেনো গোমরাহি এজন্যই হজরত ওয়ালা অবশ্য বলেন জে পরিশুদ্ধ দিলে বন্দেগি ধরে রাখি আর নিজ ভুলের জন্য তওবা ও কান্না চলমান রাখি কারণ আমরা বড্ড গুনাহের রোগে রোগী বরং নিজেকে ফেরেশতা ভাবার কোনোই কায়দা নেই

সাবধান কিছু কিছু মূর্খের দলেরা কোনো কামেল আল্লাহর খাটি ওলী-আউলিয়াদের মানতে চাই না বরং দীন ইসলামের মধ্যে ফাটল সৃষ্টি করে ফিতনা ছড়ায়

নিজ ইমান নেক আমল ও দুনিয়াবি সৌন্দর্য নিয়ে গর্ব করে কোনোই লাভ নেই এজন্যই হজরত ওয়ালা বারবার বলেন জে নিজেকে মিটাই তাহলেই আল্লাহর অকল্পনীয় সাহায্য ও রহমত আসিবে

মনে রাখবে জনবল ও অর্থবলের মধ্যে কোনোই শান্তি নেই প্রকৃত শান্তি একমাত্র আল্লাহর হয়ে থাকার মধ্যে ও আল্লাহকে পাওয়ার মধ্যে

💜MASAALLAH💜

💜MASAALLAH💜