วีดีโอ

Masallah

কমেন্টে সব বড় বড় পণ্ডিত চলে এসেছে। এরা হাদীসের কয়টা বই পড়েছে? সব তো ইন্টারনেটে সার্চ দিলাম আর বকবক করলাম। মানে এক একজন বড় পন্ডিত এই করা যাবে না এই করতে হবে। অথচ এদের ভেতর অনেকে আছে যারা কুরআন শরীফ ই পড়তে পারে না। সব বড় বড় ফতোয়া বাজ হইছে

আরবে দোয়া করে না যেই নামাজই হোক।

মাশাআল্লাহ ঢাকা থেকে অামির হামজা হুজুরকে সালাম ❤

নিষেধ করেছেন কিনা সেটা বলেন।

Ei betara fesadkari

ভাই আপনি কেমন আপনি কি আহাম্মক। মুনাজাত নামাজের অংশ কে বলে। নামাজ ছালাম ফিরানোর পর শেষ এর পর মুনাজাত করুক বা দোয়া করুক তাতে ফতোয়া আবার কিসের।

আহলে হাদীস হয়ে যান সকলে। কুরআন ও সহীহ হাদিস মেনে চলুন সবাই। মাজারে সিন্নি টাকা চাদর দেওয়া শিরক কবীরা গুনাহ্।মরার পরে মিলাদ করা বিদআত। ভারত থেকে দোয়া রইলো আমিন।

আমরা করবো সম্মিলিত মোনাজাত করব।

আলহামদুলিল্লাহ। মুসলিমই আসল কথা।

ঠিক

নামাজের পর হাত তুলে দোয়া করলে আপনার সমস্যাটা কোথায়,,

এত প্যাচানোর কি আছে এক কথায় উত্তর দেওয়া যায় না।

আল্লাহ হুজুরের হায়াত দান করুন 😢আমিন

আর কতভাবে যে এইসব ইমান চোরগুলো আমাদের ইমান চুরির চেষ্টা করবে আল্লাহ পাক ভালো জানেন। আল্লাহ সকল মুসলমানদের এইসব ইমান চোর থেকে রক্ষা করেন আমিন।

মাশাআল্লাহ

খুব সুন্দর উত্তর

যে কাজে ভাল হয় সেই কাজ করতে মানুষ কে বাদা দেওয়া সঠিক নয়।

আহমাদুল্লাহ হুজুরের বহু কথা হাদিস সম্মত পাই নাই বিধায় তার বক্তব্য আমি শুনা বাদ দিয়েছি, আপনারা যাচাই করেন, তারপর ছাড়ান দেন। একই অবস্থা আজহারি হুজুরের। এই দুই হুজুরের জনপ্রিয়তার ব্যারামে ধরেছে। ভক্ত কমে যাবে বিবেচনায় সঠিক কথা বলতে পিছ পা হয়ে যান, হয়েছেন। যাচাই করুন দয়া করে।

উত্তরটা চাইলে আরো বিশদভাবে দেওয়া সম্ভব ছিল! কিন্তু কেন জানি এসব বিষয়ে বিশদ বর্ণনা করতে অবসাদ প্রকাশ করে কিছু বক্তাগণ অথচ তারা ইঙ্গিতে অনেক কিছুই বুঝিয়ে দেন। কিন্তু সেটা তো সাধারণ পাবলিকান বুঝতে পারে না ইঙ্গিত সমূহ।

উনি সঠিক কথা বলেন।

ভাই প্লিজ কেউ ঠেলাঠেলি করবেন না। যার যার মত করে নামাজের পরে মোনাজাত লন।

আপনাদের এ-ই সকল বাটপারি জবাব শুনতে শুনতে আমরা বিরক্ত হয়ে গেছি, মানুষকে আর বোকা বানাবেন?

আমির হামজা অনেক জ্ঞানী

চট্টগ্রাম থেকে আমির হামজা হুজুরকে সালাম

আপনারা এ হাদিসটি কেন জানান না যে ফরজ নামাজের পর দোয়া কবুল হয়। সম্মিলিত দোয়া নিষেধ করতে যেয়ে বিশেষ গোষ্ঠীর আলেমরা ব্যকতিগত দোয়া অনেক মসজিদে মুসল্লীরা ফরজ নামাজের পর কোন দোয়া করে না। সুতরাং কোন বিষয়ে আলোচনার জন্য সামগ্রিক ভাবে যত সহিহ্ হাদিস আছে তার বিসতারিত জানাো প্রয়োজন। নাহলে নিজেদের পছন্দ মত এক পেশে বকতব্য দিয়ে ইসলামের মূল উদ্দেশ্যকে গোপন করা/,বিকৃত করার অপরাধ করছেন কিনা ভাবুন।

❤❤❤

একটা দলিল দে পাঠা গাদা

পাঠা একটা আগে লেখা পড়া কর। তারপর ফতুয়া দিস।

নিজের বেলা যুক্তি ফালতু কথা।

আল্লাহ যাকে ইচ্ছা সম্মানিত করেন যাকে ইচ্ছা অপমানিত করেন।

অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন প্রিয় শায়েখ

جزاه الله خيرا وبارك الله في حياته

amin❤

এই গোটা দশ বছরে ১৮,২৫০ ওয়াক্ত নামাজে তিনি (সা:) কখনো হাত তুলেছেন কখনো উম্মতের শিখখার জন্য করেন নি,সেটাকে বিদাত বলে উড়িয়ে দিয়ে উম্মাহকে বিভ্রানতো করার চেষ্টা, হ্যাঁ, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ফরজ নামাজের পর দোয়া করেছেন। কুরআন, হাদিস এবং উম্মাহর ইজমা থেকে প্রমাণ পাওয়া যায় যে দোয়া করা একটি সুন্নাত এবং এটি ইবাদতের অংশ। তবে হাত তুলে দোয়া করার বিষয়টি নির্দিষ্ট নিয়ম হিসেবে সর্বদা ফরজ নামাজের পর প্রমাণিত আছে, বরং এটি কখনো করেছেন এবং কখনো করেননি। এটি নবীজির (সাঃ) উম্মাহর জন্য প্রশস্ততা এবং সহজতার উদাহরণ। নিচে প্রমাণসহ আলোচনা করা হলো: --- ১. কুরআন থেকে প্রমাণ আল্লাহ তাআলা বলেন: "তোমাদের প্রতিপালক বলেছেন, তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব।" (সূরা গাফির: ৬০) এ আয়াতে দোয়ার প্রতি উৎসাহ দেওয়া হয়েছে। এটি নামাজের পরে হোক বা অন্য সময়ে। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) কুরআনের এই নির্দেশের অনুসরণ করেছেন এবং সাহাবিদেরও তা শেখিয়েছেন। --- ২. হাদিস থেকে প্রমাণ (ক) ফরজ নামাজের পরে দোয়া করার প্রমাণ: রাসূলুল্লাহ (সাঃ) নামাজের পরে আল্লাহর প্রশংসা করেছেন, জিকির করেছেন এবং দোয়া করেছেন। হাদিসে এসেছে: "রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ফরজ নামাজের পরে বলতেন: ‘আল্লাহুম্মা আনতা সালাম, ওয়া মিঙ্কাস সালাম, তাবারাকতা ইয়াযাল জালালি ওয়াল ইকরাম।’" (মুসলিম: ৫৯১) এরপর তিনি হাত তুলে দোয়া করতেন, বিশেষত কোনো বিশেষ প্রয়োজনের সময়। (খ) হাত তুলে দোয়া করার প্রমাণ: হাদিসে এসেছে: "তোমাদের রব লজ্জাবোধ করেন তাঁর বান্দা যখন তাঁর দিকে হাত তোলে, তখন তা খালি ফিরিয়ে দিতে।" (তিরমিজি: ৩৫৫৬) এই হাদিস থেকে বোঝা যায় যে হাত তুলে দোয়া করা সুন্নাহ, এবং এটি নামাজের পরে বা অন্য সময়ে করা যেতে পারে। --- ৩. ইজমা থেকে প্রমাণ উম্মাহর সর্বসম্মত মত হলো যে দোয়া ইবাদতের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ফরজ নামাজের পরে দোয়া করা রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর একটি অনুশীলন ছিল। যদিও তিনি কখনো কখনো হাত না তুলে দোয়া করেছেন, তবে বিশেষ সময়ে হাত তুলে দোয়া করার নজিরও আছে। --- ৪. কিয়াস (তুলনামূলক যুক্তি) যেহেতু রাসূলুল্লাহ (সাঃ) হাত তুলে দোয়া করেছেন বিভিন্ন সময়ে এবং এটি ইবাদতের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম, তাই ফরজ নামাজের পরে হাত তুলে দোয়া করাও বৈধ। তবে এটি বাধ্যতামূলক নয়; এটি একটি মুস্তাহাব (পছন্দনীয়) আমল। --- বড় বড় গাউছ-কুতুবদের অনুশীলন বড় বড় গাউছ, কুতুব ও অলিয়ারা রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর এই সুন্নাতকে অনুসরণ করেছেন। তারা ফরজ নামাজের পরে হাত তুলে দোয়া করেছেন, কারণ এটি ইবাদতের প্রতি বিনয় ও ভক্তির প্রকাশ। --- বাতিলদের মিথ্যাচারের জবাব কিছু বাতিল গোষ্ঠী বলে থাকে যে ফরজ নামাজের পরে হাত তুলে দোয়া করা বিদআত। কিন্তু তাদের দাবি ভিত্তিহীন। হাত তুলে দোয়া করার প্রমাণ কুরআন, হাদিস এবং ইজমা দ্বারা সুস্পষ্ট। নবী (সাঃ)-এর শিক্ষায় স্পষ্ট করা হয়েছে যে দোয়া ইবাদতের আত্মা। এটি কখনো হাত তুলে বা কখনো হাত না তুলে করা যেতে পারে। যারা এর বিরোধিতা করে, তারা ইসলামের মূলনীতিকে অস্বীকার করে। --- উপসংহার ফরজ নামাজের পরে দোয়া করা সুন্নাত। হাত তুলে দোয়া করাও বৈধ এবং এটি রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর মাধ্যমে প্রমাণিত। তাই, এটি নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো বাতিলদের একটি চক্রান্ত। মুসলমানদের উচিত এই চক্রান্তকে প্রত্যাখ্যান করে রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর আদর্শ মেনে চলা। মাও:মুহাম্মাদ কামরুজ্জামান

এখানে ভুল গুলোর ব্যাখখা দলিল সহো পাবেন ইনশাআল্লাহ

ইমাম পাঁচ ওয়াক্তই সবাইকে নিয়ে হাত তুলবে এতে অনেক সওয়াব হবে ফায়দা হবে গোনা মাফ হবে এই খবর কি জিব্রাইল নবীরে না বইলা এই যুগের ইমামগো বইলা গেছে

ভারতীয় ডাক্তাররা বিনা অনুমতিতে বাংলাদেশে এসে চিকিৎসা করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে যাচ্ছে এদেরকে দেখলে আপনারা নিকটস্থ থানায় ধরিয়ে দিন …

Marhaba

আপনি আছেন নতুন নতুন ফের্কা দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার কাজে,পারলে তাবলীগ জামাতের দুই গ্রুপের মধ্যে কিছু নসীহত করেন

এইগুলা পরিকল্পিত প্রশ্ন

Muslim ummahr maje bibed sristi tora kortesis,dajjal,toder hathe e islamer kothi hoche

Tuj1ta bathil toder 1ta onurud kori manus der ebabe bibikto na kore tura 1table a bosh boisha egular somadan kor,

যারা বলতেছে সম্মিলিত মোনাজাত ফরজ নামাজের পর জায়েজ তারা আমার সমস্যার উত্তর দিবেন প্লিজ। ফরজ নামাজের পর আমি সংক্ষিপ্ত মৌখিক দোয়ার পর আয়তুল কুরসী, তাসবি ফাতেমি ও ইখলাস, ফালাক্ক ও নাস সূরা পড়ি নূন্যতম। এছাড়া ইনফেরাদি আমল রয়েছে। এছাড়া কখনো কখনো কোনো রাকাত জামায়াতে ছুটে গেলে কাজা করতে হয়। কখনো কুরআন তিলওয়াত করি। এখন কিছু মসজিদে ইমাম সাহেব প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর উচ্চস্বরে দোয়া করে, এই দোয়ায় প্রায় সময় নির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তির জন্যও করা হয়। ফলে কাজা রাকাতে বা ইনফেরাদি আমলে ভীষণ ব্যাঘাত ঘটে। এ কারণে সংলিষ্ট ইমাম সাহেবের প্রতি ভীষণ ঘৃণা ও বিরক্তি জন্মায়। এছাড়া এই আমল নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম করেছে বলে কোনো দলিল নেই। তো সামগ্রিক বিবেচনায় এটা কিভাবে জায়েজ?

যেকুনা আলেমদের সমালোচনা করা সহজ কমেন্ট দেখলে বুঝাযায়

বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায় করা। তার মানে কি? কোন সময় বৃষ্টি বর্ষণ করতে হবে সেটা আল্লাহ তাআলা জানেন না!!(নাউজুবিল্লাহ) আমরা চাইলেও হবে না চাইলেও হবে, এগুলো বিষয় সব আল্লাহ তাআলা নির্ধারণ করে দিয়েছেন, কোন সময় কি প্রদান করতে হবে।

ফরজ নামাজ শেষে সম্মিলিত দোয়া করা জায়েজ, তবে এটাকে বাধ্যবাধকতা মনে করা বিদাত।। নামাজের সাথে দোয়ার কোনো সম্পর্ক নাই। তাকবীরে তাহরীমার মাধ্যমে নামাজ শুরু হয়, এবং সালাম ফেরানোর মাধ্যমে নামাজ শেষ হয়।।

হেলিকপ্টারে তারে,মানায়না

জাযাকাল্লাহ প্রিয় ভাই

আহমদ উল্লাহ নামটাই বেদআত। কারণ আল্লাহর কাছে প্রিয় নাম আবদুল্লাহ আবদুর। কোনো নবী কিংবা সাহাবীর নাম আহমদ উল্লাহ নেই। সুতরাং আবদুল্লাহ আবদুর রহমান ও নবী, সাহাবিদের নাম ছাড়া সবই বেদআত।