วีดีโอ

ওই সব তো পরের কথা হিন্দু ধর্ম টা থাকলে হয়। ওই সব আজে বাজে না বোকে সব হিন্দু এক হও। যার যাকে ভালো লাগে তাকে পূজা কর। আসল ভক্ত যা কখন তর্ক করেনা তর্কে কখন ভক্ত থাকে না ।

Sudan Goswami Anek dhanyabad Dada

Please speak clearly I can not understand clearly

জয় মা মনোষা ।

শিব পরম বৈষ্ণব নারদ ও পরম বৈষ্ণব বৈষ্ণব কাকে বলে? বিষ্ণু জানিত বৈষ্ণব বলে।নির্গুণ সাকার ব্রহ্মের জ্যোতির প্রকাশ সচিদানন্দ স্বরূপ স্বয়ং শম্ভু কে যে দর্শন করেন সেই প্রকৃতপক্ষে বৈষ্ণব। পবিত্রতা শুদ্ধ ভক্তি জ্ঞান ও তপস্যার মাধ্যমে ঈশ্বরের সান্নিধ্য লাভ করা যায়। প্রতিদিন যদি আপনি অজপা কৃষ্ণ রাম হরি নাম অভ্যাস করেন। তাহলে আপনার মনের মধ্যে আনন্দ জ্ঞানের চৈতন্য ও ভক্তি প্রকাশ পায়। তবে তার মধ্যে বৈরাগ্য আসে। তখন তপস্যার জন্য আপনার মন বিচলিত হবে সর্বদাই ঈশ্বরের চিন্তা মনের মধ্যে আবির্ভূত হবে তখন ঈশ্বরের সাথে আপনার দর্শন হবে পরমপিতা পরমেশ্বর পরম পুরুষোত্তম পরম ব্রহ্ম সত্য সনাতন সচ্চিদানন্দ পরমপুরুষ জগৎ গুরু ভগবান শ্রীকৃষ্ণ শ্রী হরি কৃপাহি কেবলম। হরি ওম গুরু ওম হারি ওম গুরু ওম শান্তি পৃথিবী শান্তি আত্মা শান্তি ভুস শান্তি।

জয় গীতা

আমাদের এলাকায় অনুষ্ঠান করতে হবে আপনার ফোন নম্বর টা একটু যদি দিতেন

আচ্ছা পলাশবাড়ী তে কবে অনুষ্ঠান করছেন

Namsker, dada

ব্রাহ্মণ কে

🌹 *Promosm*

কোন গোত্র সূর্য বংশ ক্ষত্রিয়? কোন গোত্র চন্দ্র বংশ?

হরে কৃষ্ণ উপকার হলাম আমার আপনার কথা শুনে

হরে কৃষ্ণ

Name jop korle ,ishwar obosoi dorson day ,oporad mukto hoye name jop korte hobe ,

Joy Guru

গুণানুসারে কর্ম বিভাগেই চাতুর্ব্যর্ণ্যের সৃষ্টি হয়েছে । আগে জন্ম পরে স্বভাব? নাকি আগে স্বভাব পরে জন্ম? যে জন্মাবে তার জন্মের আগেই কি সত্ত্বগুণ স্বাভাব সৃষ্ট হয়েছে? যিনি বলবেন যে জীবের আগে জন্ম তারপর সত্ত্বগুণ প্রধানাদি স্বভাব, তাকে অবশ্যই স্বীকার করতে হবে মনুষ্যের বংশানুসারে না গুণানুসারে তাঁহার ব্রাহ্মণত্বাদ্বি। ব্রাহ্মণের পুত্র হইলেই তাকে ব্রাহ্মণ বলা হবে এমন কথা নয়। শূদ্র বর্ণের ব্যক্তি যদি তার সত্ত্বগুণ বৃদ্ধি প্রভাব বিস্তার করে তবে তাকে ব্রাহ্মণ বলে। কারন গুণানুসারে নির্ণয় করা হচ্ছে এবং ব্রাহ্মণ বংশের পুত্র হয়ে ও তমঃগুণ প্রধান স্বভাব পরিনত হলে তাকে শূদ্র বলে গন্য করা হবে। কারন তার সত্ত্বগুণ দূরিভূত হয়েছে। সে নিম্নস্তরে পড়ে আছে, তাহার কার্য কুকর্মে লিপ্ত । তবে সে কি করে ব্রাহ্মণ হবার যোগ্য? ভগবদ্বাক্য হতে এটাই সহজ উপলব্ধি । এটা আমাদের মন গড়া তত্ব নয়। প্রাচীনকালে আদি ভগবান শংকরাচার্য্য ও বঙ্কিমচন্দ্র, শ্রীধরের অনেক পূর্বে প্রাচীন ঋষিগণ ও এই মত প্রচার করেছিলেন।

অজ্যেষ্ঠাসো অকনিষ্ঠাস এতে সং ভ্রাতারো তাবৃধুঃ সৌভগায় যুবা পিতা স্বপা রুদ্র এযাং সুদুঘা পুশ্নিঃ সুদিনা মরুদ্ভঃ ॥ ঋগবেদ ৫.৬০.৫ বঙ্গানুবাদ : কর্ম ও গুনভেদে কেউ ব্রাহ্মন,কেউ ক্ষত্রিয়,কেউ বৈশ্য,কেউ শুদ্র।তাদের মধ্যে কেহ বড় নয় কেহ ছোট নয়।ইহারা ভাই ভাই । সৌভাগ্য লাভের জন্য ইহারা প্রযত্ন করে ।ইহাদের পিতা তরুন শুভকর্ম ঈশ্বর এবং জননীরুপ প্রকৃতি।পুরুষার্থী সন্তানই সৌভাগ্য প্রাপ্ত হন। 🙏

জয় শ্রীরামের জয় জয় পন্ডিত ধনঞ্জয় দাদা জয় হরে কৃষ্ণ

আমার বিনীত অনুরোধ ভিডিও তৈরী করুন ভালো কথা। কিন্তু কথা গুলো যাতে স্পষ্ট ভাবে শোনা যায়, সে দিকে লক্ষ্য রেখে ভিডিও বানাবেন। বৈষ্ণব কি গুরু হতে পারে , ভিডিওর কথা গুলো বুঝতে পারিনি। প্রনাম নেবেন। রাধে রাধে

আপনাকে অনেক অনেক আন্তরিক প্রণাম নিবেদন করছি এই কারণে আপনি শাস্ত্র বাক্য কে প্রাধান্য দিয়েছেন আর এটাই সত্য আপনার আলোচনায় আমি শুনতে পেলাম যে গুরু পরম্পরা মানুষের ভেতরে বিবাদ সৃষ্টি করেছে এ কথা একেবারেই অস্বীকার করা যায় না তা ঠিক তবে গুরুদেব শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের বাণী অথবা আলোচনার মধ্যে পেয়েছি উনি নিজের নিজের বর্ণাশ্রম কে ধরে রাখতে বলেছেন শ্রী শ্রী ঠাকুর বলেছেন পূর্বপুরুষ চেতন ধারা ধর্মে যদি ছাড়তে হয় জোর গলাতে বলছি আমি নিছক সেটা ধর্ম নয় অর্থাৎ নিজের নিজের বর্ণ নিজের নিজের বংশ নিজের নিজের পূর্বপুরুষ চেতন ধারা কে অস্বীকার করা যাবে না তাইতো শ্রী শ্রী ঠাকুর বললেন কেউ ছোট নয় কেউ বড় নয় সকলেই নিজ নিজ স্থানে সমান তাই তিনি বাণীর মধ্যে পেলাম শূদ্র ই তো দেশের চাকা বৈশ্য যোগায় টাকা ক্ষত্রিয়রা রাজার জাত বিপ্র জোগায় সবার ধাত অর্থাৎ কেউ ছোট নয় কেউ বড় নয় নিজের নিজের বর্ণ অনুসারে নিজের নিজের কর্ম করে যাওয়ার নামই ধর্ম বাঁচা বাড়ার মর্ম যা ধর্ম বলে জানিস তা। তাই শ্রী শ্রী ঠাকুরের সৎসঙ্গ দীক্ষা শিক্ষা বিবাহ। আমি শ্রী শ্রী ঠাকুরের বাণী ও আলোচনার মাধ্যমে নির্দেশের মাধ্যমে এতটুকুই বুঝেছি আর তার কথা আপনার কথা মিলে গিয়েছে তাই আমি আপনার শ্রী চরণে অন্তর ভরা প্রণাম জ্ঞাপন করছি প্রণাম করছি আপনার দেখানো বেদ শাস্ত্র মত পথ কে বলতে গিয়ে কিছু ভুল হয়ে গেলে ছোট ভাই মনে করে ক্ষমা করে দেবেন আমি আমার জানা বিষয়টুকু আপনার সামনে তুলে ধরেছি মাত্র আমাকে ক্ষমা করে দেবেন।

অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা সমাজে এই সমস্ত বিভ্রান্ত ছড়িয়ে পড়েছে আমি আপনার কথা যতই শুনছি ততই অবাক হচ্ছি মনে হচ্ছে সত্যিকার অর্থে রামচন্দ্রের বংশীয় ক্ষত্রিয় আবার জেগে উঠেছে

ধন্যবাদ দাদা শাস্ত্রের সঠিক সিদ্ধান্ত দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ

জয় গুরু , এইমাত্র শুনলাম এক জন পাঠক বলছে বিষ্ণুর অবতার কৃষ্ণ, এটাই কি ঠিক? উত্তরে অপেক্ষায় -

Sound is very low please going high

জয়গুরু জয়গুরু আপনার ইস্ট আলোচনা শুনে অনেকটাই উপকৃত হলাম

Eta kono dibete holo 😂

দাদা,আপনার বাসা কোথায়

নমস্কার দাদা,আপনার বাসা কোথায়

অসাধারণ কন্ঠস্বর ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন আমি সঞ্জয় চক্রবর্তী ঝলই হাট, পঞ্চগড়

কথাগুলো খুব দরকারী কিন্তু সাউণ্ড কোয়ালিটি খুব খারাপ।

হ্যালো দাদা আপনি কি ব্রাহ্মণ না ক্ষত্রিয় না বৈশ্য না শূদ্র কিছু বুঝা যায় না আপনিতো ব্রাহ্মণের পক্ষ হয়ে কথা বলছেন। যদি ব্রাহ্মণ হয়ে থাকেন, কলিযুগে অসুররা নাকি ব্রাহ্মণ হয়ে জন্মগ্রহণ করবে । আর যদি আপনি ব্রাহ্মণ হয়ে থাকেন তাহলে আপনার গায়ের বর্ণ অনুযায়ী আপনি কি জারদ। ব্রাহ্মণ নাকি ফর্সা হয় আনিতো শ্যামলা, তাই বললাম কোন মনে নিবেন না।

আসলে ব্রাহ্মণকে নিয়ে যত সমস্যা আমরা ধুতিটা নেব আমরা গামছাটা নেব আমরা দক্ষিণা নেব। এটাই শূদ্রদের রাগেরকারন

good

খুব সুন্দর

ঠাকুর মশাই সঠিক কথা বলে যাচ্ছেন এইভাবে যুক্তি দিয়ে কথা বলুন

যার গ্যান আছে সেই শিক্ষক হতে পারে।

সুন্দর আলোচনা

ধন্যবাদ দাদা, সত্য প্রচার চালিয়ে যান।

Dhana bad dada

কাকু রায় উপাধি বা পদবী কি ব্রাহ্মন,, আমার গোত্র কাশ্যপ, আমরা তো ব্রাহ্মন,

Murkha pandit

😮😮😮❤❤❤❤❤

Nice

শাস্ত্র গুলো কাদের লেখা ভগবান নিজের লিখেছিল নাকি পন্ডিত গানের লেখা আমরা ইতিহাস পড়েছি হাজার হাজার বছর আগে মানুষ কথা বলতে পারতো না তাহলে তারা এই গ্রন্থ গুলো লিখে গেছে একটা পিক ফেলে হরিনাম করো সবাই মিলে এতেই মুক্তির পথ

প্রনাম গ্রহন করবেন,,,,

রাইট, দাদা

আমি কোন বর্ণের কি ভাবে জানবো?

নমস্কার কিছু পাওয়ার আশায় পূজো না করে দেবতা পৃতি বা ঈশ্বর পৃতির উদ্দেশ্যে করা উচিৎ।কার কি প্রয়োজন স্রষ্ঠা তা ভালো জানেন।🙏

গুরুবাদিদের কারণে আজ সমাজ বিপথে চলছে,আপনার কথা এটাই বুঝা গেল।তবে কি হে পন্ডিত,লোকনাথ,অনুূকূল,রামকৃষ্ণ,এদের জীবন দর্শন করেছেন কখনো,এদের করা,ও বলা গুলো কি তা কি উপলদ্ধি করেছেন কখনো?? শাস্ত্র পড়েই সব সিদ্ধান্ত নিজে নিজে পাওয়া যায়না,তার জন্য একজন তত্ত্বদর্শি গুরু প্রয়োজন,গীতায় ভগবান কৃষ্ণ অর্জুনকে এই কথাই বলেছিলেন। জীবের নিস্তার লাগি নন্দসুত হরি,ধরাতে প্রকাশ হন গুরু রুপ ধরি।আপনি তো গুরুবাদকে অস্বীকার করে দিলেন আপনার আলোচনায়। শুধু আক্ষরিক ভাষায় শাস্ত্র পড়ে সবকিছুর সিদ্ধান্ত দেওয়া যায়না,শাস্ত্রকে উপলদ্ধি করতে হলে একজন সৎগুরুকে আশ্রয় করতে হবে। লোকনাথ,অনুকূল,রামকৃষ্ণ, এদের কি শাস্ত্র জ্ঞান ছিলোনা,এদের আইন কি কোন অশাস্ত্রীয় কথা বলেছিল?? এদের চেয়ে আপনি কি অধিক শাস্ত্র জ্ঞানী??